Business Card

of 48 products
1 / 4
    Sale! 80.00৳  180.00৳ 

    ডিজাইনটির সুবিধা :
    * AI/EPS Format
    * CMYK Color
    * Soft Copy
    * Printable Design

  • Sale! 60.00৳  100.00৳ 

    Editable Ai File
    CMYK Color
    Print Ready Design size
    Easy to Edit
    Illustrator CC All Version Support

  • Sale! 50.00৳  100.00৳ 
    • Editable Ai File
      CMYK Color
      Print Ready Design
      Easy to Edit
      Illustrator CC All Version Support
  • 50.00৳ 

    ভিজিটিং কার্ড আমাদের সবার কাছে পরিচিত হলেও এর গুরুত্বটা প্রথমদিকে অনেকেই বোঝে না। আশাকরি বিষয়টি পরিষ্কার ভাবে তুলে ধরতে সামর্থ্য হবো। একটি বিজনেস কার্ড, ভিজিটিং কার্ড হিসাবেও পরিচিত যা একটি ছোট কার্ড যা ব্যাবসায়িক এবং সামাজিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এটাকে আপনার ব্যক্তিগত এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিং বা মার্কেটিং ও বলা চলে। বর্তমানে এই কার্ড টি সবচেয়ে বেশী ব্যবহার হয় ব্যাবসায়িক কাজে।

    ধরুন আপনার একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আছে, এখন আপনি আপনার কোম্পানির ব্রান্ডিং করতে চাচ্ছেন, এরজন্য অন্যতম মাধ্যম হলো ভিজিটিং কার্ড। একজন কাস্টমার যখন আপনার অফিসে আসবে তখন আপনি যদি তাকে একটি বিজনেস কার্ড দেন, তাহলে হবে কি আপনার কোম্পানি টি কাস্টোমারের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। ফলে সে আপনার কোম্পানি কে কাজ দিতে দ্বীধাবোধ করবে না। বরং সে আপনার পরিচিত মানুষদেরকে আপনার কোম্পানি সম্পর্কে বলবে যে এরা ভালো কোম্পানি তোমরা চাইলে কাজ করাতে পারো। আর এটাই আপনার কোম্পানির বড় পাওয়া যাকে আপনি মার্কেটিং পলিসি ও বলতে পারেন। এক কথায় একটি ভিজিটিং কার্ড একজন মানুষের কাছে আপনার কোম্পানি কে সম্পূর্ণরূপে রিপ্রেজেন্ট করবে, কারণ এটাতে আপনার প্রতিষ্ঠানের সকল তথ্য দেওয়া থাকে। যেমন; আপনার নাম, কোম্পানির নাম, কোম্পানিতে আপনার অবস্থান, মোবাইল নাম্বার, ই-মেইল, ওয়েবসাইট, এবং আপনার বাসা বা আফিসের ঠিকানা। এখন অনেকেই তার পছন্দ অনুসারে বানিয়ে থাকে যা তার ব্যক্তিগত ইচ্ছা এবং রুচির উপর নির্ভর করে।

  • 50.00৳ 

    ভিজিটিং কার্ড আমাদের সবার কাছে পরিচিত হলেও এর গুরুত্বটা প্রথমদিকে অনেকেই বোঝে না। আশাকরি বিষয়টি পরিষ্কার ভাবে তুলে ধরতে সামর্থ্য হবো। একটি বিজনেস কার্ড, ভিজিটিং কার্ড হিসাবেও পরিচিত যা একটি ছোট কার্ড যা ব্যাবসায়িক এবং সামাজিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এটাকে আপনার ব্যক্তিগত এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিং বা মার্কেটিং ও বলা চলে। বর্তমানে এই কার্ড টি সবচেয়ে বেশী ব্যবহার হয় ব্যাবসায়িক কাজে।

    ধরুন আপনার একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আছে, এখন আপনি আপনার কোম্পানির ব্রান্ডিং করতে চাচ্ছেন, এরজন্য অন্যতম মাধ্যম হলো ভিজিটিং কার্ড। একজন কাস্টমার যখন আপনার অফিসে আসবে তখন আপনি যদি তাকে একটি বিজনেস কার্ড দেন, তাহলে হবে কি আপনার কোম্পানি টি কাস্টোমারের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। ফলে সে আপনার কোম্পানি কে কাজ দিতে দ্বীধাবোধ করবে না। বরং সে আপনার পরিচিত মানুষদেরকে আপনার কোম্পানি সম্পর্কে বলবে যে এরা ভালো কোম্পানি তোমরা চাইলে কাজ করাতে পারো। আর এটাই আপনার কোম্পানির বড় পাওয়া যাকে আপনি মার্কেটিং পলিসি ও বলতে পারেন। এক কথায় একটি ভিজিটিং কার্ড একজন মানুষের কাছে আপনার কোম্পানি কে সম্পূর্ণরূপে রিপ্রেজেন্ট করবে, কারণ এটাতে আপনার প্রতিষ্ঠানের সকল তথ্য দেওয়া থাকে। যেমন; আপনার নাম, কোম্পানির নাম, কোম্পানিতে আপনার অবস্থান, মোবাইল নাম্বার, ই-মেইল, ওয়েবসাইট, এবং আপনার বাসা বা আফিসের ঠিকানা। এখন অনেকেই তার পছন্দ অনুসারে বানিয়ে থাকে যা তার ব্যক্তিগত ইচ্ছা এবং রুচির উপর নির্ভর করে।

  • 50.00৳ 

    ভিজিটিং কার্ড আমাদের সবার কাছে পরিচিত হলেও এর গুরুত্বটা প্রথমদিকে অনেকেই বোঝে না। আশাকরি বিষয়টি পরিষ্কার ভাবে তুলে ধরতে সামর্থ্য হবো। একটি বিজনেস কার্ড, ভিজিটিং কার্ড হিসাবেও পরিচিত যা একটি ছোট কার্ড যা ব্যাবসায়িক এবং সামাজিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এটাকে আপনার ব্যক্তিগত এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিং বা মার্কেটিং ও বলা চলে। বর্তমানে এই কার্ড টি সবচেয়ে বেশী ব্যবহার হয় ব্যাবসায়িক কাজে।

    ধরুন আপনার একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আছে, এখন আপনি আপনার কোম্পানির ব্রান্ডিং করতে চাচ্ছেন, এরজন্য অন্যতম মাধ্যম হলো ভিজিটিং কার্ড। একজন কাস্টমার যখন আপনার অফিসে আসবে তখন আপনি যদি তাকে একটি বিজনেস কার্ড দেন, তাহলে হবে কি আপনার কোম্পানি টি কাস্টোমারের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। ফলে সে আপনার কোম্পানি কে কাজ দিতে দ্বীধাবোধ করবে না। বরং সে আপনার পরিচিত মানুষদেরকে আপনার কোম্পানি সম্পর্কে বলবে যে এরা ভালো কোম্পানি তোমরা চাইলে কাজ করাতে পারো। আর এটাই আপনার কোম্পানির বড় পাওয়া যাকে আপনি মার্কেটিং পলিসি ও বলতে পারেন। এক কথায় একটি ভিজিটিং কার্ড একজন মানুষের কাছে আপনার কোম্পানি কে সম্পূর্ণরূপে রিপ্রেজেন্ট করবে, কারণ এটাতে আপনার প্রতিষ্ঠানের সকল তথ্য দেওয়া থাকে। যেমন; আপনার নাম, কোম্পানির নাম, কোম্পানিতে আপনার অবস্থান, মোবাইল নাম্বার, ই-মেইল, ওয়েবসাইট, এবং আপনার বাসা বা আফিসের ঠিকানা। এখন অনেকেই তার পছন্দ অনুসারে বানিয়ে থাকে যা তার ব্যক্তিগত ইচ্ছা এবং রুচির উপর নির্ভর করে।